বিশ্বে নতুন আতঙ্ক
সারা বিশ্ব যখন করোনার ভয়ে আতঙ্কিত সেই সময় অন্য দিকেআর একটি আতঙ্ক একটু একটু করে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে,তার নাম হলো ক্যানডিডা অরিস। এটি প্রথম চিন্থিত হয় 2009 এ জাপানের টোকিও মেট্রোপলিটন জেরিক্রিয়া হাসপাতালে 70 বছর বয়সী জাপানী নারীর কানে। ক্যানডিড অরিস একটা ছত্রাক প্রজাতি, যা মানুষের মধ্যে ক্যান্ডিডিয়াসিস সৃষ্টি করে। দুর্বল রোগ প্রতিরোধী রোগীদের দ্বারা আক্রন্ত হয়। বিশ্বজুড়ে এই ফাঙ্গাসের আক্রমণ মহামারি দেখা দেওয়ার উপক্রম হয়েছে এই ক্যানডিড ছত্রাক আমাদের ত্বকে বসবাস করে তবে কোন ক্ষতি না করেই। ইহার বৃদ্ধির কারণ তাপমাত্রার বৃদ্ধির জন্য। এই ছত্রাক সাধারণত ঔষধে প্রতিরোধী হওয়ায় এর সংক্রমণ ঠেকানো কঠিন হয়ে পারে। যেহুতু এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন তাই এর সংক্রমণ সনাক্ত হলে রোগী ও হাসপাতাল উভয় পক্ষের জন্য ভয়ের কারণ হয় ওঠে। সাধারণত ক্যানডিড অরিস আক্রান্ত হয় দীর্ঘ সময় হাসপাতালে কিংবা ক্লিনিকে থাকলে এবং চিকিৎসার কারণে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করলে এই রোগের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। কারণ অ্যান্টিবায়োটিক ক্যানডিডা অরিস সংক্রমণ -রোধী ভালো ব্যাকটেরিয়াও মেরে ফেলে, এরা এতো শক্তিশালী যে খোলা পরিবেশে অনেক দিন ধরে বেঁচে থাকতে পারে। ইহা ডিটারজেন্টে ও মরে না