আবার ফিরে এলো,
করোনার চতুর্থ ঢেউ এলো, যে কোন ভাইরাস যখন জন্ম হয় তখন সে খুব একটা তাড়াতাড়ি মানব সমাজ থেকে যায় না।মানুষের সঙ্গে একটা লুকোচুরি খেলা খেলে। বারবার সে তার রুপ পরিবর্তন করে।প্রথমে যখন নতুন ভাইরাস মানব দেহে ঢোকে, তখন মানুষ দিশাহারা হয়ে পরে। কিভাবে প্রতি হত করবে বুঝে উঠতে পারে না।তাই সহজেই তার কাছে হার মেনে নেয়।ক্রমে যতো সময় যায়, শরীর সব কিছু প্রতিরোধ করার ক্ষমতা অর্জন করে।যাকে আমরা বলি ইমুউনিটি পাওয়ার। তবে যে কোন ভাইরাস যখন মানব দেহে আশ্রয় নেয় তখন সে অনেক বেশি শক্তি শালী থাকে। মানুষকে সে সব দিক থেকে কাবু করে ফেলে। কিছু সময় এর মধ্যে মানুষ সেই ভাইরাসের চরিত্র বুঝে ওঠে, এবং তাকে কাবু করার সব কৌশল অর্জন করে ফেলে। তখন সেই ভাইরাস নিজেকে মানব সমাজে রাখার জন্য নানা ভাবে রূপ পাল্টাতে থাকে।তখনই আমরা বলি দ্বিতীয় ঢেউ, তৃতীয় ঢেউ, চতুর্থ ঢেউ। এই ভাবে রূপ পাল্টাতে পাল্টাতে সে কিন্তু নিজের শক্তি ক্ষয় করতে থাকে। আর আমাদের দেহ তার ব্যপারে এতো সচেতন হয়, ভাইরাস টিকে থাকার জন্য হাত জোর করে, বলে আমি কোন ক্ষতি করবো না, আমাকে একটু থাকতে দাও। তাই এই কথা গুলি বলার একটাই কারণ,অযথা ভয় পাবেন না। করোনা সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি, তাই আগে আমরা যে সব স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতাম, সেই সব সেই ভাবেই মেনে চলার অভ্যাস রাখুন, খাবারের দিকে খেয়াল রাখুন, তা হলে আমরা শুধু করনা নয় আরো অনেক রোগের হাত থেকে বাঁচতে পারবো।